Headlines News :

শাড়ি পরার কৌশল জেনে নিন

Written By Unknown on Monday, October 28, 2013 | 1:17 AM

শাড়ি বাঙালি ললনাদের জীবনের সাথে যেন ওতপ্রোতভাবে জড়িত। যে যতই আধুনিক হোক না কেন শাড়ির প্রতি তার আলাদা দুর্বলতা থাকবেই। সেই জন্য তো বিভিন্ন অনুষ্ঠানে রঙবেরঙের শাড়ি ছোট বড় সব নারীদের গায়ে শোভা পায়। আর শাড়ি বাঙালি মায়াবীনিদের আরও বেশি আকর্ষণীয় করে তোলে। কিন্তু অনেকেই হয়ত এখনও শাড়ি পরার কৌশল রপ্ত করতে পারেননি। তাই অনেক সময় হাতের কাছে পরিয়ে দেয়ার মানুষ না পেলে পছন্দের শাড়িটি আকাঙ্খিত অনুষ্ঠানে পরতে পারেন না। তখন শুকনো মুখে অন্য কোন ড্রেস পরে অনুষ্ঠানে গিয়ে গাল ফুলিয়ে বসে থাকা ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না। আমার সেই সব পাঠকদের জন্য আজ এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। আজ আপনাদের শাড়ি পরার পদ্ধতি সম্পর্কে একটু আইডিয়া দেয়ার চেষ্টা করব।

প্রথমে নির্বাচন করুন পছন্দের শাড়িটির সাথে কোন জুতা পরবেন। জুতা নির্বাচন করাটা প্রথম গুরুত্বপূর্ণ কাজ। কারণ জুতার হিলের ওপর নির্ভর করবে আপনার শাড়ির লেন্থ কত টুকুতে পৌঁছাবে। শাড়ি পরার আগে তার সাথে ম্যাচিং পেটিকোট পরুন আর শাড়ির লেন্থের সাথে মিল রেখে পেটিকোটের লেন্থ রাখুন।

কোমরের চারপাশে শাড়ি গুঁজতে হবেঃ

01

শাড়ির আঁচলের অপর প্রান্ত কোমরের সাথে জড়াতে থাকুন। এমন ভাবে করুন যেন শাড়ির আঁচল বাইরের দিকে থাকে। চেষ্টা করুন একবারে গুঁজে ফেলতে , নাহলে শাড়ি পরাটা অগোছালো দেখাবে। এইভাবে পুরো কোমরে একবার শাড়ি জড়িয়ে নিন।

কুঁচি দেয়ার পালাঃ

02

এইবার আরেকবার শাড়িটি নাভির বাম পাশ দিয়ে কোমরের সাথে পেঁচিয়ে নিন কিন্তু নাভির ডান পাশে এসে থেমে যাবেন। এবার বাম হাতের তালু দিয়ে শাড়ি ধরুন আর একটি একটি কুচি দিতে থাকুন। এভাবে ৫-৬ টি প্লিট দিবেন। তারপর সব গুলো প্লিটের মাথা এক সাথে নিয়ে একবারে পেটিকোটের ভিতর গুঁজে ফেলুন।

প্লিটগুলো গুছিয়ে নিনঃ

03

সবগুলো প্লিট একসাথে করে সেফটিপিন দিয়ে পিন করলে সুন্দর ভাজ হয়ে থাকবে। নাভি থেকে ২০ সেন্টিমিটার দূরে পিন লাগাবেন।

আঁচল ঠিক করুনঃ

04

বাকি শাড়িটা এবার বাম কাঁধের উপর ছড়িয়ে দিয়ে সুন্দর ব্রুজ বা পিন লাগিয়ে দিন।

সব কিছুই প্র্যাকটিসের উপর নির্ভর করে। ইন্সট্রাকশন অনুযায়ী কয়েকবার শাড়ি পরুন। দেখবেন ধীরে ধীরে আপনি এটাতে এক্সপার্ট হয়ে উঠেছেন।

ধর্ষণের হাত থেকে কিভাবে নিজেকে রক্ষা করবেন?

ধর্ষণ - শব্দটি শুনলেই প্রাথমিক ভাবে আমাদের মনে যে দৃশ্যপট সৃষ্টি হয় তা হলো অপরিচিত কোন পুরুষ কিংবা নারীর কোন নির্জন স্থানে বিপরীত লিঙ্গের কারো সাথে জবরদস্তি শাররীক সম্পর্ক স্থাপন করা। অপরিচিত মানুষ দ্বারা জোরপুর্বক শাররীক সম্পর্কই শুধু ধর্ষণ নয় - এর বাহিরেও অনেক প্রকার ধর্ষণ আছে। প্রেমিকাকে নির্জন স্থানে ডেকে নিয়ে তার অমতে শাররীক সম্পর্ক স্থাপন সহ পারষ্পরিক সম্মতির বাহিরে স্বামী স্ত্রীর শাররীক মিলনও ধর্ষন হিসেবে পরিগনিত। দুঃখজনক ভাবে সত্য যে - ধর্ষণের শিকার যেকোন নারী/পুরুষের ৫০% (আমাদের দেশে আনুমানিক ৯০%) ধর্ষকের পুর্বপরিচিত বন্ধু কিংবা আত্মীয়।ধর্ষণ কি?

ধর্ষণ বলতে বুঝায়, “বেআইনী ভাবে কারো মতের বিরুদ্ধে তার শরীরের যৌনঅঙ্গ সমুহের ব্যবহার”। যদিও ধর্ষণের সাথে জোরপুর্বক শাররীক সম্পর্ক যুক্ত, ধর্ষণ মানে প্রচণ্ড আবেগ কিংবা অন্তরঙ্গ শাররীক মিলন নয়। ধর্ষণ হচ্ছে একপ্রকার আগ্রাসন এবং সহিংস অপরাধ।

নারীই কি সবসময় ধর্ষিত হয়?

কিশোরী এবং নারীরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ধর্ষণের শিকার হয়ে থাকেন, তবে পুরুষও ধর্ষনের শিকার হয়ে থাকেন। ধর্ষিত মানুষের মাঝে ৭% থেকে ১০% পুরুষ! তবে জরিপে দেখা গেছে পুরুষ কিংবা নারী যেই ধর্ষিত হোক না কেন, ৯৯% ক্ষেত্রে পুরুষই ধর্ষকের ভুমিকায় দেখা যায়।

ধর্ষণঃ কার ভুল?

অনেক মানুষকে বলতে শুনি “ধর্ষিতা তার কাপড়চোপড় কিংবা অঙ্গভঙ্গিতে ধর্ষনকারীকে অপরাধটি করতে উৎসাহী করেছিল। ধর্ষিতার দোষ বলে বিষয়টি পাশ কাটিয়ে যাবার উপায় নেই। সর্বক্ষেত্রেই ধর্ষনকারী অপরাধী এবং ঘটনার জন্য শুধু ধর্ষনকারীই দায়ী থাকবে। দুইজন পুর্বপরিচিত কিংবা প্রেমের সম্পর্কে থাকাকালীন সময়েও ধর্ষণ একটি অপরাধ। কোন মানুষই অন্যের যৌন সম্পর্ক তার অধিকার মনে করতে পারার কোন অবকাশ নেই - উভয় পক্ষের পুর্ন সম্পর্ক ব্যতিত! (বিবাহিত সম্পর্কে ধর্ষণ - এ বিষয়ে পরে একদিন পোষ্ট করা হবে)।

মদ্যপনা, মাদক এবং ধর্ষণঃ

পরিচিত ব্যক্তির দ্বারা ধর্ষণের সাথে মাদক অনেকাংশে জড়িত। রাসায়নিক কারনে মদ নারী এবং পুরুষের শরীরে ভিন্ন প্রভাব ফেলে। মদ্যপান কিংবা অন্যন্য মাদক গ্রহনের কারনে হারানোর সম্ভাবনা থাকে, সাধারন জ্ঞান অকার্যকর হয়ে যায় - অনেক মানুষ নেশার ঘোরে আগ্রসন অথবা সহিংসক হয়ে উঠেন। যার ফলশ্রুতিতে ধর্ষনের মত জঘণ্য বিষয়ও অনায়াসে ঘটিয়ে ফেলে।

অনেক প্রকার মাদক, যেমন রোহিপনল (roofies), গামা-হাইড্রোঅক্সিবু্ট্রেট (GHB) এবং কিটামাইন সমৃদ্ধ মাদক কে “ডেট রেপ” তথা প্রেমিক দ্বারা ধর্ষনের মাদক বলা হয়। বহিঃবিশ্বে এই প্রকার মাদক অনায়াসে খাদ্য কিংবা পানীয় এর সাথে মিশ্রিত করে যেকোন নারীকে অচেতন করে কুকর্ম সারার প্রবনতা পরিলক্ষিত হয়। এই মাদক সেবনকরীরা কিছু সময়ের জন্য পেরালাইজড/অবশ, ঝাপসা দেখা এমনকি স্মৃতিভ্রষ্ট হয়ে যেতে পারে। তবে অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে স্থায়ীভাবে পেরালাইজড এমনকি মৃত্যু পযন্ত হতে পারে।

ধর্ষণের হাত থেকে নিজেকে কিভাবে রক্ষা করবেন?
• আপনার সঙ্গী আপনাকে কোন নির্জন স্থানে নিতে চাইলে যতক্ষন পর্যন্ত আপনি তাকে সম্পুর্ন বিশ্বাস করতে না পারবেন তার কথায় কোন নির্জন স্থানে যাবেন না। “কোন নির্জন স্থানে একজন পুরুষ এবং একজন নারী থাকলে শয়তান তৃতীয় ব্যক্তি হিসেবে হাজির হয়” - তাই কোন গোপন স্থানে দেখা করা থেকে বিরত থাকুন, এমনকি পুরুষটি আপনার বিস্বস্ত হলেও।

• এমন কোন ব্যক্তির সাথে সম্পর্ক রাখবেন না যে চরিত্রহীন এবং সুযোগ সন্ধানী।

• সংযত এবং সচেতন থাকুন - শাররীক মিলনের প্রশান্তিই জীবনের সবকিছু নয়। ইজ্জৎ হারালে তা ফেরত পাওয়া যায়না। অন্য কেউ না জানলেও প্রিয়জন দ্বারা ধর্ষিত হবার পর আপনার নিজের প্রতি নিজের ঘৃনাবোধ কাটিয়ে উঠতে পারবেন?

• আপনি কি চান তা অবগত হউন।

• কোথাও ঘুরতে গেলে অনেক বন্ধু বান্ধবের সাথে যান এবং একজন আরেকজনের প্রতি নজর রাখুন।

• আইনী সহায়তা কিংবা লোকলজ্জার ভয়ে নিশ্চুপ থাকবেন না। ধর্ষনের হুমকিতে পড়লে গর্জে উঠুন।

• অত্মরক্ষার কৌশল হিসেবে কুংফু / কারাতে শিখে রাখুন। সাইড ব্যগে বোতল ভর্তি মরিচের গুড়া কিংবা গুড়া মিশ্রিত পানি রাখুন।

ধর্ষনের শিকার হলে কি পদক্ষেপ নিবেন?

দুর্ভাগ্যবশত আপনি যদি ধর্ষনের শিকার হন তাহলে নিন্ম লিখিত বিষয় সমুহ আপনার করনীয় হতে পারেঃ

• আপনি যদি শাররীক আঘাতপ্রাপ্ত হন তাহলে দ্রুত হসপিটালে ইমাজেন্সি সেকশানে যান। অনেক হসপিটালের ইমাজেন্সিতে ধর্ষিতা নারীর বিশেষ সহায়তার জন্য প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত ডাক্তার থাকেন।

• ঘনিষ্ঠ বন্ধু কিংবা পরিবারের অন্য কোন সদস্যের সাথে দ্রুত যোগাযোগ করুন যাদেরকে আপনি নিরাপদ মনে করেন এবং আপনার সাথে সংগঠিত বিষয়টি বিস্তারিত বর্ণনা করুন।

• আইনের শরনাপন্ন হতে চাইলে সবার আগে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সাথে যোগাযোগ করুন। কোন প্রকার আঘাতের চিহ্ন মুছে ফেলবেন না। আমাদের দেশে নারীরা ধর্ষনের পর নিজকে অপবিত্র মনে করতে থাকেন এবং মানসিক ভারসাম্যহীনতায় বার বার গোসল করেতে থাকেন - ফলে ধর্ষনের অনেক আলামত মুছে যায়। এ বিষয়টি খেয়াল রাখা পরিবারের অন্য সদস্যের খুবই জরুরী।

• ঘটনার যতটুকু মনে পড়ে তা বিস্তারিত লিখে রাখুন।

• যদি আপনি সীদ্ধান্তহীনতায় ভোগেন “কি করবেন?” তাহলে নিকটস্থ মানবাদিকার সংঘঠনে যোগাযোগ করুন।

পরিশিষ্টঃ

গত দশ বছরে পৃথিবী ৫০০ বছর এগিয়ে গেছে। কিন্তু আমাদের মানসিকতা সেই ৫০-১০০ বছর পিছে পড়ে আছে। এখনো কোন নারী ধর্ষনের শিকার হলে আমরা প্রথমেই ধরে নেই মেয়েটির দোষে এমন ঘটনা ঘটেছে। কিছুদিন আগেও একটি মেয়ের আত্ম হত্যার খবর পড়লাম পত্রিকাতে। ধর্ষনের ভিডিও মোবাইলের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় লজ্জায় আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছে।

আমাদের দেশের পুরুষরা যেন সব কলঙ্গের উদ্ধে! একজন নারীর একমাত্র অবলম্বন তার ইজ্জত! সেই ইজ্জত নষ্ট করে পুরুষটির মনে বিন্ধুমাত্র অপরাধবোধ দেখা যায়না। অনেক ছেলেকে দেখা যায় শুধু শাররীক মিলনের উদ্দেশ্যেই কোন মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। সব ধর্ষনের খবর হয়তো আমরা শুনি না। কিন্তু যে কাজটি ঘটাচ্ছে এবং যে নারী ধর্ষনের শিকার হচ্ছে তারা কি মানসিক শান্তি পেয়েছে/পাবে?

অনেকে বলেন আমি কেন পোষ্টে ধর্ম এবং মা-বোন নিয়ে আসি? সত্য হলো এই, আমাদের মনে যদি ধর্মীয় মুল্যবোধ থাকে এবং আমরা কোন অপরাধ করার সময় যদি এমনটা চিন্তা করি “কেউ আমার বোনের ইজ্জত কেড়ে নিলে আমার কেমন লাগবে” তাহলে আমাদের সমাজের অর্ধেক পাপাচার কমে যাবে।

বেশি যোগ্য নারীর বিয়ে হয় না

লেখাপড়া করে যে, গাড়ি-ঘোড়া চড়ে সে’৷ চীনে মেয়েরা লেখাপড়ায় ভালো হলে, ভালো চাকরি করলে গাড়ি তো চড়েই আরো অনেক সুখই পায়৷ পায় না শুধু বর৷ অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি, চীনে নিজের যোগ্যতায় খুব সফল মেয়েদের বিয়ে হচ্ছে না৷ বয়স ৩৫ বছরে

র বেশি হলে মেয়ের আর বিয়ে হবে না – চীনে এটা মোটামুটি ধরেই নেয়া যায়৷ অথচ লেখাপড়া শেষ করে ভালো একটা অবস্থান তৈরি করতে গেলে বয়স ৩৫ তো হতেই পারে! কিন্তু চীনের পিতৃতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা এবং এক সন্তান নীতির কারণে এক দিকে যেমন মেয়ের সংখ্যা কমের দিকে, তেমনি বিয়ের ব্যাপারে পুরুষের বায়নাক্কাও বেড়েই চলেছে৷ পুরুষ শাসিত সমাজে পুরুষ সাধারণত নিজেকে নারীর চেয়ে উন্নততর, অপেক্ষাকৃত ক্ষমতাবানের জায়গায় দেখতে চায়৷ পুরুষদের এমন চিন্তাই কাল সমস্যায় ফেলছে চীনের পঁয়ত্রিশোর্ধ শিক্ষিত মেয়েদের৷ মেয়েদের দুশ্চিন্তা শুরু হয় আরো আগে থেকে৷ কার্টুনিস্ট লিও লি ডয়চে ভেলেকে জানালেন, মেয়েদের বয়স ২৬ থেকে ২৭ হলেই বিয়ের জন্য তাঁদের ওপর চাপ বাড়তে থাকে, কারণ, ওই বয়সের মেয়েদের ‘লেফটওভার ফাইটার্স’ বা ‘পরিত্যক্ত হওয়া এড়াতে সংগ্রামরত’ ভাবেন পুরুষরা৷ বয়স যাঁদের ৩২ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে, চীনা পুরুষদের বিবেচনায় তাঁরা ‘পিৎসা হাট কর্মী’, বা ‘কুড়েঘর বাসিনী’, যাঁরা নিজের কাজে ব্যস্ত থাকায় স্বামী-সংসার নিয়ে ভাবার সময়ই পান না৷ তাঁদের বিয়ে হওয়াটা আরো কঠিন৷ আর বয়স ৩৫ বছরের বেশি হলে মেয়ে যত যোগ্য, যত সুন্দরীই হোক, চীনের বিয়ের বাজারে তাঁরা ‘বয়স ৩৫ বছরের বেশি হলে মেয়ে যত যোগ্য, যত সুন্দরীই হোক, চীনের বিয়ের বাজারে তাঁরা অপাঙক্তেয়’ হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক স্যান্ডি টো বিষয়টি নিয়ে চীনের অনেক অবিবাহিত মেয়ের সঙ্গে কথা বলেছেন৷ কথা বলে তিনি নিশ্চিত যে, চীনের পুরুষরা তাঁদের চেয়ে যোগ্য মেয়েদের বিয়ে করতে অনিচ্ছুক, কারণ, যোগ্যতর মেয়েদের তাঁরা ভয় পায়, মনে করে যোগ্যতার এই তারতম্য ভবিষ্যৎ জীবনে বড় সমস্যা হয়ে দেখা দিতে পারে৷ এমন মানসিকতা দেশের সবচেয়ে ‘যোগ্য’ নারী এবং সবচেয়ে ‘অযোগ্য’ পুরুষদের বিয়ের বাজার থেকে ছিটকে ফেলছে বলেও জানিয়েছেন তিনি৷ তাঁর কথায়, ‘‘অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, এখন ‘এ’ গ্রেডের পুরুষরা বিয়ে করে ‘বি’ গ্রেডের মেয়েদের, ‘বি’ গ্রেডের পুরুষ খুঁজে নেয় ‘সি’ গ্রেডের মেয়েকে আর ‘সি’ গ্রেডের ছেলেরা বেছে নেয় ‘ডি’ গ্রেডের মেয়েকে৷ তার মানে, ‘এ’ গ্রেডের মেয়ে আর ‘ডি’ গ্রেডের ছেলেরা সঙ্গীই খুঁজে পায় না৷” এ পরিস্থিতির পরিবর্তন কিভাবে সম্ভব? স্যান্ডি টো মনে করেন চীনের মেয়েরা যদি উন্নতির এ ধারা বজায় রাখে তাহলেই পুরুষতান্ত্রিক সমাজের এ দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টাবে, ‘‘মেয়েরা যত বেশি লেখাপড়া করবে ‘পরিত্যক্তা নারী’-র ধারণা সমাজ ততই হয়ত বর্জন করতে বাধ্য হবে৷ পুরুষদের জন্য তখন তাঁদের চেয়ে অযোগ্য মেয়ে খুঁজে পাওয়া আরো কঠিন হয়ে যাবে৷’ ‘খবর DW DE এর

মেয়েদের ওজন কমে ছোট পোশাকে

শরীরকে ফিট রাখতে বিভিন্ন পদ্ধতি অনুসরণের কথা বলা হয়ে থাকে। এর মধ্যে রয়েছে ছোট প্লেটে খাবার নেয়া, এক সাইজ ছোট পোশাক কেনা। তবে প্রতি দশ জন মহিলার মধ্যে আটজনই স্বীকার করেছেন একটু ছোট মাপের পোশাক কিনে তারা বেশি সুফল পেয়েছেন। খবর মেইল অনলাইনের।


এদিকে দেহের অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য এ ধরনের বিভিন্ন মনস্তাত্বিক খেলা মেয়েদের ওজন কমাতে সবচেয়ে কার্যকরী ভূমিকা রাখে বলে গবেষকরা মত দিয়েছেন। ওজন কমানো ইচ্ছা থাকলেই তাই হবে না, পাশাপাশি এ ধরনের মনস্তাাত্বিক খেলাও খেলতে হবে।


একটু ছোট মাপের পোশাক কিনে, গায়ে ফিট না হওয়ায় প্রায় শতকরা ৮১ জন মহিলা সহজেই ডায়েট কন্ট্রোল বা পরিমিত খেতে সক্ষম হয়েছেন বলে মত দিয়েছেন গবেষকদের কাছে।

World News

Powered by Blogger.
 
Support : Creating Website | Johny Template | Maskolis | Johny Portal | Johny Magazine | Johny News | Johny Demosite
Copyright © 2011. woman bd - All Rights Reserved
Template Modify by Creating Website Inspired Wordpress Hack
Proudly powered by Free Coupons | Distributed by Way2 Blogger Templates