প্রসাধনী কম-বেশি সবাই ব্যবহার করেন। কিন্তু অনেকেই জানেন না কোন প্রসাধনী কখন কীভাবে ব্যবহার করতে হয়। বাজারে বিভিন্ন ধরণের, অসংখ্য প্রোডাক্ট এর প্রসাধনী পাওয়া যায়। সঠিক ব্যবহার জানা থাকলে আপনি নিজেই টিপ টপ সাজিয়ে নিতে পারেন নিজেকে, বাড়াতে পারেন নিজের সৌন্দর্য।
এসব প্রসাধনী যেভাবে ব্যবহার করবেন-
• ক্লিনজারঃ ক্লিনজার ত্বক পরিষ্কার করার জন্য ব্যবহার করা হয়। ক্লিনজার সাধারণত মিল্ক, লোশন ক্রিম এই তিন ধরনের ফরম্যাটে পাওয়া যায়। ক্লিনজার হাতে নিয়ে মুখে ম্যাসাজ করে মুছে বা ধুয়ে ফেলুন।
• টোনারঃ মুখের অতিরিক্ত তৈলাক্ত ভাব দূর করার জন্য টোনার ব্যবহৃত হয়। টোনারে টিস্যু বা সামান্য তুলা ভিজিয়ে মুখে লাগিয়ে নিন। পাঁচ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
• ফাউন্ডেশনঃ টোনার লাগানোর কিছুক্ষণ পর আঙুল দিয়ে গালে, কপালে ও নাকের পাশে ফোঁটা ফোঁটা লাগিয়ে ভালোভাবে ঘষে মুখে মিশিয়ে নিন। এসময় খেয়াল রাখতে হবে যেন পুরো মুখে একই রকম শেড বজায় থাকে।
• কনসিলারঃ ত্বকে কোন দাগ থাকলে টা ঢাকার জন্য কনসিলার ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কেনার সময় নিজের ত্বকের রঙের সাথে মিলিয়ে কিনুন। আঙুলের মাথায় এক ফোঁটা নিয়ে দাগের ওপর লাগিয়ে ভালোভাবে ম্যাসাজ করে ত্বকের সাথে মিশিয়ে দিন।
• ফেস পাউডার বা কম্প্যাক্ট পাউডারঃ ফেস পাউডার বা কম্প্যাক্ট পাউডার মুখের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। পাফে পাউডার নিয়ে মুখে আলতো করে লাগাতে হবে। এরপর পাফ দিয়েই ম্যাসাজ করে ত্বকের সাথে মিশিয়ে দিন।
• আইব্রো পেনসিলঃ এটি ভ্রূর আকার শার্প করে এবং উজ্জ্বলতা বাড়ায়। পেনসিল দিয়ে ভ্রূতে ছোট ছোট হালকা দাগ কেটে শেপ তৈরি করতে হবে।
• আইশ্যাডোঃ আইশ্যাডো ব্রাশের সাহায্যে চোখের পাতায় একটু গাঢ় করে এবং ভ্রূর নিচে হালকা করে লাগাবেন। লক্ষ রাখবেন শ্যাডো যেন চোখের পাতার বেশি বাইরে না ছড়ায়। আইশ্যাডো পোশাকের সাথে মানানসই হওয়া বাঞ্ছনীয়।
• আইলাইনারঃ চোখকে আকর্ষণীয় করে। চোখের পাতার ওপর পাপড়ির কোল ঘেঁষে সরু বা মোটা করে রেখা টানুন। আবার চোখের কোলের বাইরে পর্যন্ত টেনে দিন। এতে চোখ বড় দেখাবে।
• মাশকারাঃ মাশকারা চোখের পাপড়িতে লাগানো হয়। এতে চোখের পাপড়ি ঘন ও বড় দেখায়। মাশকারা একবার লাগানোর পর তা শুকালে আরেকবার লাগান। এতে পাপড়িগুলো একটার সাথে আরেকটা লেগে যাবে না।
• লিপস্টিকঃ লিপস্টিক লাগানোর আগে ঠোঁটে হালকা ভেসলিন লাগিয়ে নিন। এতে ঠোঁট সতেজ হবে এবং লিপস্টিক সমানভাবে ঠোঁটে বসবে। গাঢ় রঙের লিপস্টিক লাগালে টিস্যু পেপার হালকা করে ঠোঁটের ওপর চেপে ধরুন। গ্লসি ভাব কেটে যাবে। ঠোঁটের আসল রঙ ঠিক রাখতে লিপ গ্লস ব্যবহার করা হয়। এটি তরল, তাই ঝাঁকিয়ে ব্যবহার করুন। লাগানোর সময় খেয়াল করুন যেন ঠোঁটের চারপাশে না ছড়ায়।
এসব প্রসাধনী যেভাবে ব্যবহার করবেন-
• টোনারঃ মুখের অতিরিক্ত তৈলাক্ত ভাব দূর করার জন্য টোনার ব্যবহৃত হয়। টোনারে টিস্যু বা সামান্য তুলা ভিজিয়ে মুখে লাগিয়ে নিন। পাঁচ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
• ফাউন্ডেশনঃ টোনার লাগানোর কিছুক্ষণ পর আঙুল দিয়ে গালে, কপালে ও নাকের পাশে ফোঁটা ফোঁটা লাগিয়ে ভালোভাবে ঘষে মুখে মিশিয়ে নিন। এসময় খেয়াল রাখতে হবে যেন পুরো মুখে একই রকম শেড বজায় থাকে।
• কনসিলারঃ ত্বকে কোন দাগ থাকলে টা ঢাকার জন্য কনসিলার ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কেনার সময় নিজের ত্বকের রঙের সাথে মিলিয়ে কিনুন। আঙুলের মাথায় এক ফোঁটা নিয়ে দাগের ওপর লাগিয়ে ভালোভাবে ম্যাসাজ করে ত্বকের সাথে মিশিয়ে দিন।
• ফেস পাউডার বা কম্প্যাক্ট পাউডারঃ ফেস পাউডার বা কম্প্যাক্ট পাউডার মুখের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। পাফে পাউডার নিয়ে মুখে আলতো করে লাগাতে হবে। এরপর পাফ দিয়েই ম্যাসাজ করে ত্বকের সাথে মিশিয়ে দিন।
• আইব্রো পেনসিলঃ এটি ভ্রূর আকার শার্প করে এবং উজ্জ্বলতা বাড়ায়। পেনসিল দিয়ে ভ্রূতে ছোট ছোট হালকা দাগ কেটে শেপ তৈরি করতে হবে।
• আইশ্যাডোঃ আইশ্যাডো ব্রাশের সাহায্যে চোখের পাতায় একটু গাঢ় করে এবং ভ্রূর নিচে হালকা করে লাগাবেন। লক্ষ রাখবেন শ্যাডো যেন চোখের পাতার বেশি বাইরে না ছড়ায়। আইশ্যাডো পোশাকের সাথে মানানসই হওয়া বাঞ্ছনীয়।
• আইলাইনারঃ চোখকে আকর্ষণীয় করে। চোখের পাতার ওপর পাপড়ির কোল ঘেঁষে সরু বা মোটা করে রেখা টানুন। আবার চোখের কোলের বাইরে পর্যন্ত টেনে দিন। এতে চোখ বড় দেখাবে।
• মাশকারাঃ মাশকারা চোখের পাপড়িতে লাগানো হয়। এতে চোখের পাপড়ি ঘন ও বড় দেখায়। মাশকারা একবার লাগানোর পর তা শুকালে আরেকবার লাগান। এতে পাপড়িগুলো একটার সাথে আরেকটা লেগে যাবে না।
• লিপস্টিকঃ লিপস্টিক লাগানোর আগে ঠোঁটে হালকা ভেসলিন লাগিয়ে নিন। এতে ঠোঁট সতেজ হবে এবং লিপস্টিক সমানভাবে ঠোঁটে বসবে। গাঢ় রঙের লিপস্টিক লাগালে টিস্যু পেপার হালকা করে ঠোঁটের ওপর চেপে ধরুন। গ্লসি ভাব কেটে যাবে। ঠোঁটের আসল রঙ ঠিক রাখতে লিপ গ্লস ব্যবহার করা হয়। এটি তরল, তাই ঝাঁকিয়ে ব্যবহার করুন। লাগানোর সময় খেয়াল করুন যেন ঠোঁটের চারপাশে না ছড়ায়।
0 comments:
Post a Comment